ভাইরাসটি কেন হলো, কীভাবে ছড়ালো, প্রতিরোধ ও উচ্ছেদে ব্যর্থতা কোথায়?
১১ এপ্রিল, ২০২০ এখনো কোনো বৈজ্ঞানিক সর্বজন গৃহীত মত নেই যে, কীভাবে এটি তৈরি হলো। তবে সাধারণভাবে ধারণা করা হয়
Read More১১ এপ্রিল, ২০২০ এখনো কোনো বৈজ্ঞানিক সর্বজন গৃহীত মত নেই যে, কীভাবে এটি তৈরি হলো। তবে সাধারণভাবে ধারণা করা হয়
Read More২৬ মার্চ, ২০২০ ১। ভাইরাসটি দেশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আলামত দেখা যাচ্ছে। সরকার এ ভয়ংকর ভাইরাস প্রতিরোধে সত্যিকার কোনো ব্যবস্থা
Read Moreমাওবাদী নেতা কমরেড মতিনের জীবনাবসান বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে যে, গত ১১ আগস্ট ২০১৯, এদেশের মাওবাদী আন্দোলনের
Read MoreRohinga 1-7 Sep,17 Rohinga 2-28 Sep,17
Read MoreA.K. Sangkolon,1st part-June,14-compressed
Read MoreGonoZuddha 16 – July,19_pdf-compressed
Read Moreআত্মসমর্পনের নাটক ও মাওবাদের ভূত ——-সূর্য্য গত ৯ এপ্রিল পাবনা সদরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ৫৯৫ জন চরমপন্থী আত্মসমর্পন করেছে! দেশের প্রতিটি
Read More২০১৭ সালে পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির ৪র্থ জাতীয় কংগ্রেসে গৃহীত পার্টির সংবিধান।পার্টির সংবিধান প্রচারের উদ্দেশ্যে এখআনে দেয়া হলো। পূর্ব বাংলার
Read Moreপূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির সকল সদস্য, সহানুভূতিশীল, সমর্থক এবং বিপ্লব-সমর্থক সকল জনগণকে গভীর আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, সম্প্রতি পার্টির ৪র্থ জাতীয় কংগ্রেস সফলভাবে সম্পন্নহয়েছে। পার্টির সশস্ত্র গেরিলাদের সতর্ক পাহারা, এবং গোপনীয়তার কৌশলের মধ্য দিয়ে পার্টির সকল শাখা ও বিভাগ থেকে নির্ধারিত ডেলিগেট ও পর্যবেক্ষক কমরেডগণের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এই কংগ্রেস তারউপর অর্পিত সকল দায়িত্ব সুচারুরূপে সম্পন্ন করেছে। কংগ্রেসে যেমন প্রতিনিধি হিসেবে এসেছিলেন সশস্ত্র সংগ্রামী অঞ্চলগুলোর (প্রাথমিক গেরিলা অঞ্চলের) কমরেড, তেমনি অংশগ্রহণ করেন শহরের ও গণফ্রন্টে কর্মরত কমরেডগণ। কৃষক এলাকারকমেরডগণের সাথে ছিলেন শ্রমিক ও ছাত্র-বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের কমরেডগণ। বৃহৎ বাঙালি জাতিসত্তার কমরেডগণের পাশাপাশি অংশ নেন সমতলের ও পাহাড়ের আদিবাসী কমরেডগণ। বেশ কিছু নারীকমরেডÑ যাদের মাঝে রয়েছেন পুরনো ও নবীন প্রজন্মের কমরেডÑ কংগ্রেসে অংশ নেন। একেবারে তরুণ কমরেড থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধ কমরেডও বিপুল উৎসাহের সাথে কংগ্রেস কার্যক্রমকে বৈচিত্রময়করে তোলেন। কাস্তে-হাতুড়ি খচিত পার্টির লাল পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে কংগ্রেসের কার্যক্রম শুরু হয়। এবং আন্তর্জাতিক সঙ্গীত ও পার্টি-পতাকা নামানোর মধ্য দিয়ে কংগ্রেস সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। কংগ্রেস শুরুরসাথে সাথে সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় এবং ডেলিগেটগণ কর্তৃক নির্বাচিত প্রেসিডিয়াম কংগ্রেস পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে। প্রথমেই শহীদ ও প্রয়াত কমরেডদের স্মরণে ১ মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়। এরপরই দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিসরে শহীদ ও প্রয়াত মাওবাদী ও সংগ্রামী, এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে শহীদ ও নির্যাতিত-নিপীড়িত জনগণের স্মরণে “শোক প্রস্তাব”উত্থাপন করা হয় এবং আলোচনার মধ্যদিয়ে বেশ কিছু সংশোধন-সংযোজন করে তা গৃহীত হয়। এরপর কংগ্রেস অতীব গুরুত্বপূর্ণ “রাজনৈতিক রিপোর্ট”টি কিছু সংশোধনী-সংযোজনী সহকারে গ্রহণ করে, যেটি কংগ্রেসের বেশ আগেই পার্টিরঅভ্যন্তরে মতামতের জন্য সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটি পেশ করেছিল। এছাড়া পার্টি-সংবিধানের কিছু সংশোধনী-সংযোজনীও কংগ্রেস গ্রহণ করে। সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির পেশকৃত একটি সংক্ষিপ্ত সাংগঠনিকরিপোর্টও কংগ্রেস আলোচনা করে এবং তার উপর বিভিন্ন কমরেড মতামত পেশ করেন। নিরাপত্তাগত কারণে আন্তর্জাতিক ভ্রাতৃপ্রতীম পার্টিগুলোকে এবং দেশের মধ্যে বন্ধুপ্রতীম সংগঠন ও ব্যক্তিত্বদেরকে কংগ্রেসে আমন্ত্রণ না জানানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। একটি গোপন বিপ্লবী পার্টি হিসেবেআমাদের বিবিধ সীমাবদ্ধতা এবং রাষ্ট্রযন্ত্র ও শত্রুর ফ্যাসিস্ট তৎপরতার পরিস্থিতিতে কংগ্রেসের মত বিশালায়তনের অনুষ্ঠান আয়োজনে আমাদের বিরাট প্রতিকূলতা ও বিশেষ ব্যবস্থার কারণে এ সিদ্ধান্তনেয়া হয়েছিল। তথাপি বিশেষ ব্যবস্থায় অবগত হয়ে কমরেড বিপ্লবের নেতৃত্বাধীন নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি একটি বাণী পাঠায়। এবং শেষ মুহূর্তে ভারতের মাওবাদী পার্টি মৌখিকভাবে শুভেচ্ছা জানায়।কংগ্রেসে নেপাল পার্টির বাণীটি পড়ে শোনানো হয়। কংগ্রেসের নির্বাচনী অধিবেশন নতুন একটি কেন্দ্রীয় কমিটি নির্বাচন করে, যেখানে প্রবীন, মাঝারী ও নবীনÑ এই তিন প্রজন্মের নেতৃত্বদের সমন্বয়ঘটেছে। শিগগিরই নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটি তার ১ম পূর্ণাঙ্গ সভা অনুষ্ঠান করবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদকসহ বিভিন্ন সংস্থা নির্বাচন করবে। সে পর্যন্ত কেন্দ্রীয়কমিটিতে নির্বাচিত কমরেড আনোয়ার কবীর কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করবেন বলেও কংগ্রেস একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গ্রহণ করেছে। শিগগিরই নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটি কংগ্রেসকর্তৃক গৃহীত দলিলাদি চূড়ান্ত করবে এবং প্রকাশ করবে। কংগ্রেস অনুষ্ঠানের জন্য যে বিপুল পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হয় তার সংকুলান করেন বিভিন্ন শাখা ও কমরেড। তারা প্রয়োজনীয় গোপনীয়তা রক্ষা করে আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে কংগ্রেসকে সাফল্যম-িতকরতে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন সেজন্য কংগ্রেস ও প্রেসিডিয়াম সংশ্লিষ্ট সকলকে কৃতজ্ঞতা জানান। একইসাথে ধন্যবাদ জানানো হয় কংগ্রেস ব্যবস্থাপনার সাথে যুক্ত কমরেড ও জনগণকে, যাদের অক্লান্তপরিশ্রম ও সচেতনতার কারণে রাষ্ট্রীয় ও শত্রু দমনের মাঝেও পার্টির এই কংগ্রেস সফলভাবে অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিপ্লবী কমিউনিস্ট আন্দোলনকে পুনর্গঠিত করা এবং পূর্ববাংলার বিপ্লবকে বিকশিত করার ক্ষেত্রে পার্টির এই “৪র্থ জাতীয় কংগ্রেস” সুদূরপ্রসারী প্রভাব রাখবে বলে কমরেডগণ কংগ্রেসের সমাপ্তি অধিবেশনে মতামত ব্যক্ত করেন।
Read More