গণযুদ্ধভারতরাজবন্দী

বিবৃতি :: বিপ্লবী কবি ভারাভারা রাওয়ের মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হোন

কোভিড–১৯ আগ্রাসনে যখন বিপর্যস্ত ভারত, তখনও অশীতিপর এক বৃদ্ধকে কারাগার থেকে মুক্তি দিতে নারাজ দেশটির কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। ভিমা কোরেগাঁও মামলায় কারাবন্দি রয়েছেন ৮১ বছর বয়সী বিপ্লবী কবি ভারাভারা রাও। ইতিমধ্যে ওই কারাগারে কয়েকজন কয়েদি কোভিড–১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এ বিপ্লবী কবির মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন দেশ–বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। সমাজে চিন্তাশীল, প্রগতিশীল মানুষ হিসেবে অন্তত মানবিক কারণে ভারাভারা রাওয়ের মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হওয়া আমাদের নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করছি।

মহারাষ্ট্রের ভীমা কোরেগাঁওয়ে উচ্চবর্ণের পেশোয়াদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে দলিতদের বিজয়ের ২০০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানের শেষে হিন্দুত্ববাদী শক্তির ছড়ানো সহিংসতার ঘটনায় ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর একাধিক অভিযোগে দিল্লি, পুনে, ফরিদাবাদ, মুম্বাই, হায়দরাবাদ তল্লাশি চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় ভারাভারা রাও, সুধা ভরদ্বাজ, ভার্নন গঞ্জালভেজ, অরুণ ফেরেরা, গৌতম নওলখাকে। পরে সোমা সেন, আনন্দ তেলতুম্বড়ে, সুরেন্দ্র গ্যাডলিং, মহেশ রাউত, সুধীর ধাওয়াল, রোনা উইলসনসহ অসংখ্য সমাজকর্মী, আইনজীবী, কবি ও অধ্যাপককে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের নামে বেআইনি কার্যকলাপ নিরোধক আইন (ইউএপিএ), রাষ্ট্রদ্রোহিতা ইত্যাদি বিভিন্ন অসাংবিধানিক আইনে মামলা করা হয়।

মামলার জালে আটকে রাখার তালিকায় আরও রয়েছেন ৯০ শতাংশ শারীরিক প্রতিবন্ধী অধ্যাপক জি এন সাইবাবা, যাকে নাগপুর কারাগারের ছোট্ট ‘আন্ডা সেলে’ (ফাঁসির আসামীদের যে কামরায় রাখা হয়) বন্দি রাখা হয়েছে। সেখানে তাঁর মতো শারীরিক প্রতিবন্ধী একজন মানুষকে রাখার কোনও পরিকাঠামোই নেই। ফলে দিনকে দিন তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। অন্যদিকে বর্ষীয়ান মাওবাদী তাত্ত্বিক নেতা কোবাদ গান্ধী ক্যান্সারের মতো মারণ রোগের শিকার হওয়া সত্ত্বেও তাঁকে নতুন নতুন মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগার থেকে মুক্তির পথ বন্ধ করার চক্রান্ত চলছে।

গত ২৮ মে কবি ভারাভারা রাও কারাগারে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাঁকে মুম্বাইয়ের জেজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; কিন্তু শারীরিক অবস্থা সামান্য স্থিতিশীল হতেই ১ জুন তাঁকে জেলে ফিরিয়ে আনা হয়। ভারাভারা রাওয়ের পরিবারকে হাসপাতালে দেখা করতে পর্যন্ত দেওয়া হয়নি; এমনকি ফোনেও কবির সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাননি তারা। এই পরিস্থিতিতে ভারাভারা রাওয়ের স্ত্রী এনআইএ কোর্টে জামিনের আবেদন করেন; কিন্তু সে আবেদন খারিজ হয়। যদিও ভারতীয় সংবিধানের ২১ ধারায় কোনো নাগরিক কারাবন্দি হলেও তাঁর বাঁচার অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। গত ২৬ জুন এনআইএ আদালত অসুস্থতা সম্পর্কিত ভারাভারা রাওয়ের জামিন আবেদন আবারও খারিজ করেন।

আমরা দেখেছি, ভারতে বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় দল নির্বাচনের সময় ভিন্ন ভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিলেও গণবিরোধী নীতি ও ইউএপিএ, রাষ্ট্রদ্রোহিতার মতো গণবিরোধী আইনের ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে পার্থক্য সামান্যই। প্রায় সব দলই ভিন্নমত দমনে এসব আইন ব্যবহার করে আসছে। তবে রাষ্ট্রের এই দমননীতি সত্ত্বেও ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে শ্রমিক–কৃষক, ছাত্র, সমাজকর্মীদের প্রতিবাদ, আন্দোলন থেমে নেই। আর এখানেই শাসকশ্রেণীর ভয় অশীতিপর ভারাভারা রাওকে, অথবা শারীরিক প্রতিবন্ধী অধ্যাপক সাইবাবাকে। যে কারণে তাদের করোনাকালীন সংকটেও কারাগারে আটকে রাখতে হয়।

এর বিপরীতে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি বরাবর ভারাভারা রাওয়ের মুক্তির দাবিতে চিঠি লিখেছেন নোম চমস্কি, জুডিথ বাটলার, হোমি কে ভাভা, পার্থ চ্যাটার্জি, জেরাল্ড হর্নের মতো বিশ্বের প্রথম সারির অন্তত ১০০ জন বুদ্ধিজীবী। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারকে খোলা চিঠি দিয়েছেন অমল পালেকর, শাবানা আজমি, শঙ্খ ঘোষ, অপর্ণা সেন, কৌশিক সেনসহ ভারতের ৩৭৫ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি।

এদিকে, সম্প্রতি বিপ্লবী কবি ভারাভারা রাওকে মহারাষ্ট্রের তালোজা কারাগার থেকে হাসপাতালে স্থানান্তরিত করার জন্য আবেদন জানিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেকে চিঠি লিখেছেন ভারতের ১৪ জন সাংসদ। ওই কারাগারে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এরই মধ্যে মারা গেছেন কয়েকজন কারাবন্দি। সরকারি হিসাবে, ভারতে কোভিড–১৯ শনাক্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ; মারা গেছেন ১৬ হাজারেরও বেশি। প্রায় প্রতিদিনই আক্রান্ত ও মৃত্যুর নতুন রেকর্ড গড়ছে।

গণআন্দোলনের ভয়ে আটক রাখা ভারাভারা রাওদের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে ভারত সরকার। করোনাকালীন সময়ে এভাবে বন্দি রাখার সময়ে তাদের কারও ভাইরাস সংক্রমণ হলে এর জন্য দায়ী থাকবে ভারতের সরকার। আমরা আবারও ভারত সরকারের কাছে দাবি জানাই– অবিলম্বে বিপ্লবী কবি ভারাভারা রাও ও অন্য সমাজকর্মীদের মুক্তি দিন। এ দাবিতে সোচ্চার হওয়া আজ আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।

স্বাক্ষরকারী–

১। বদরুদ্দীন উমর
সভাপতি, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল
২। অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
আহবায়ক, সমাজতান্ত্রিক বুদ্ধিজীবী সংঘ
৩। অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক
সভাপতি, স্বদেশ চিন্তা সঙ্ঘ
৪। অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
সদস্য সচিব, তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ, বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি
৫। অধ্যাপক আকমল হোসেন
সভাপতি, ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী জাতীয় কমিটি
৬। হাসান ফকরী
কবি ও লেখক
৭। অধ্যাপক নেহাল করীম,
সাবেক চেয়ারম্যান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮। জাফর হোসেন
সভাপতি, নয়াগণতান্ত্রিক গণমোর্চা
৯। মাসুদ খান
সভাপতি, জাতীয় গণতান্ত্রিক গণমঞ্চ
১০। টিপু বিশ্বাস
সমন্বয়ক, জাতীয় গণফ্রন্ট
১১। ফয়জুল হাকিম
সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল
১২। আলতাফ পারভেজ
লেখক ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক গবেষক
১৩। মাহা মির্জা
লেখক ও গবেষক
১৪। বি ডি রহমতউল্লাহ
জ্বালানী বিশেষজ্ঞ ও খণ্ডকালীন শিক্ষক, ইউএপি
১৫। হায়দার আনোয়ার খান জুনো
রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংস্কৃতিক সংগঠক
১৬। সেলিম রেজা নিউটন
অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১৭। গাজী তানজিয়া
কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট
১৮। জাকির তালুকদার
কথাসাহিত্যিক
১৯। সৌভিক রেজা
অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২০। মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান
অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২১। সায়েমা খাতুন
সহকারী অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২২। মাইদুল ইসলাম
সহকারী অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
২৩। অনুপ সাদি
কবি, লেখক
২৪। বখতিয়ার আহমেদ
অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৫। সাঈদ ফেরদৌস
অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৬। সৈয়দ আবুল কালাম, সমাজতান্ত্রিক বুদ্ধিজীবী সংঘ
২৭। গোলাম সারওয়ার
সহকারি অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৮। সামিনা লুৎফা
সহকারি অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। মোশাহিদা সুলতানা
সহকারি অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩০। ডা. মো. হারুন–অর–রশিদ
অধ্যাপক, ঢাকা কমিউনিটি মেডিক্যাল কলেজ
৩১। তানিয়াহ্ মাহমুদা তিন্নি
প্রভাষক, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি
৩২। অধ্যাপক ম. নুরুন্নবী
৩৩। এডভোকেট যাহেদ করিম
৩৪। আফজালুল বাসার
সদস্য সচিব, সমাজতান্ত্রিক বুদ্ধিজীবী সংঘ
৩৫। বাদল শাহ আলম, সাংবাদিক
৩৬। শাহেরীন আরাফাত, সাংবাদিক, অ্যাক্টিভিস্ট
৩৭। হেনা সুলতানা, কবি
৩৮। বিজন সম্মানিত, অ্যাক্টিভিস্ট
৩৯। অভিজিৎ রায়, কবি
৪০। রইস মুকুল, কবি
৪১। আসমা বেগম, কবি
৪২। আরিফুজ্জামান তুহিন, সাংবাদিক
৪৩। অরূপ রাহী, ভোকাল, লীলা ব্যান্ড
৪৪। সৈয়দ ফায়েজ আহমেদ, সাংবাদিক
৪৫। ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ
সম্পাদক, সাম্প্রতিক দেশকাল
৪৬। মফিজুর রহমান লালটু
নির্বাহী সম্পাদক, নয়া দুনিয়া
৪৭। ডা. তন্ময় সান্যাল, সম্পাদক, পোস্টকার্ড
৪৮। রঞ্জন কুমার দে
সম্পাদক, বাংলাদর্পণ ডট কম
৪৯। সাঈদ বিলাস, কবি
৫০। জাকি সুমন
সাবেক সহ আহ্বায়ক, বিপ্লবী ছাত্র–যুব আন্দোলন
৫১। জাহিদ জগৎ, লেখক
৫২। ওবায়দুল্লাহ সনি, সাংবাদিক
৫৩। নাঈম সিনহা, সাংবাদিক
৫৪। মাসুদ রানা, সাংবাদিক
৫৫। ইসমাইল সরদার, অবসর প্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা
৫৬। পূরবী সম্মানিত, লেখক
৫৭। ইমাম গাজ্জালী, সাংবাদিক
৫৮। কবির সোহেল, কবি
৫৯। আহমেদুর রশীদ চৌধুরী
সম্পাদক ও প্রকাশক, শুদ্ধস্বর
৬০। ম্রিতোষ তত্রাচ, কবি
৬১। মোস্তাফিজুর রহমান সোহাগ, সদস্য, পোস্টকার্ড
৬২। বিপ্লব ভট্টাচার্য
আহবায়ক, বিপ্লবী শ্রমিক আন্দোলন
৬৩। আতিফ অনিক
সভাপতি, বিপ্লবী ছাত্র–যুব আন্দোলন
৬৪। মোল্লা হারুন, রাজনীতিবিদ
৬৫। হাসিবুর রহমান
সভাপতি, বাঙলাদেশ লেখক শিবির
৬৬। ড. কাজী ইকবাল
সাধারণ সম্পাদক, বাঙলাদেশ লেখক শিবির
৬৭। ইকবাল কবীর
সভাপতি, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী
৬৮। সামিউল আলম
সচিব , জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, চট্টগ্রাম জেলা
৬৯। সুবিনয় মুস্তফী
প্রতিনিধি, অরাজ নেটওয়ার্ক
৭০। সুমাইয়া বিনতে সেলিম, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা
৭১। জাবির আহমেদ জুবেল, সংগঠক, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী
৭২। রাফসান আহমেদ, স্বাধীন গবেষক ও সাংস্কৃতিক কর্মী
৭৩। আবু নাসের অনীক, সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় যুব পরিষদ
৭৪। ইকরামুল হক খান, অনুবাদক
৭৫। শামীম ইমাম, আহবায়ক, জাতীয় গণতান্ত্রিক শ্রমিক ফেডারেশন
৭৬। মজিবর রহমান
সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ কৃষক ও গ্রামীণ মজুর ফেডারেশন
৭৭। আলবার্ট সরেন,
সভাপতি, জাতিসত্তা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ
৭৮। ডা. আবদুল হাকিম
সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএলএম)
৭৯। পারভেজ লেলিন
সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন
৮০। দিলীপ রায়
সাধারণ সম্পাদক, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী
৮১। মনজুরুল হক
আহ্বায়ক– স্তালিন সোসাইটি বাংলাদেশ
৮২। রাকিব উদ্দিন,
আহবায়ক, আঞ্চলিক কমিটি চট্টগ্রাম, নয়াগণতান্ত্রিক গণমোর্চা
৮৩। নাসিমা নাজনীন
সংগঠক, বিপ্লবী নারী মুক্তি
৮৪। শরৎ কুমার দাস, সাবেক সহসভাপতি, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮৫। আমিরুন নূজহাত মনীষা
সাংগঠনিক সম্পাদক, বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
৮৬। প্রভাত কুমার দাস, সদস্য, পোস্টকার্ড
৮৭। এমদাদ হোসেন, সমন্বয়ক, পোস্টকার্ড
৮৮। অনুরুদ্ধ গোস্বামী, ক্যাম্পাস সমন্বয়ক, পোস্টকার্ড
৮৯। ওয়ালিদ বারী, সদস্য, জাতীয় আহ্বায়ক কমিটি, বিপ্লবী শ্রমিক আন্দোলন
৯০। বীথি ঘোষ, সংস্কৃতি কর্মী
৯১। আহম্মদ জাফর
সংগঠক, নয়া গণতান্ত্রিক গণমোর্চা, প্রবাসী শাখা ইউরোপ
৯২। অনুপম সৈকত শান্ত, অ্যাক্টিভিস্ট, লেখক ও গবেষক
৯৩। সৌরভ হালদার, শিক্ষার্থী
৯৪। অরুণাভ বিলে, অ্যাক্টিভিস্ট
৯৫। তুষার সিকদার, শিক্ষার্থী
৯৬। শামীম আহমেদ, সদস্য, পোস্টকার্ড
৯৭। রাহুল রায়
৯৮। ধ্রুব বড়ুয়া
৯৯। শোয়েব আবদুল্লাহ, রাজনৈতিক কর্মী, স্বাধীন গবেষক
১০০। আবদুর রব, রাজনৈতিক কর্মী
১০১। আলভী
১০২। নাজমুস সাকিব, অ্যাক্টিভিস্ট
১০৩। ফাইজার মুহাম্মাদ শাওলীন
১০৪। ইসমাইল হক, বিপ্লবী ছাত্র–যুব আন্দোলন
১০৫। মুনওয়ার আলম নির্ঝর, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক কর্মী
১০৬। আব্দুল মমিন, শিক্ষার্থী ও অ্যাক্টিভিস্ট
১০৭। শীপ্রা নবমী সন্ধ্যা
১০৮। হযরত আলী, শিক্ষার্থী
১০৯। সামিউল এহসান শাফিন, শিক্ষার্থী
১১০। রেজিনা আহমেদ স্বর্ণা, শিক্ষার্থী
১১১। মাহমুদুল হুসাইন ইশাদী, শিক্ষার্থী
১১২। রফিকুল আমিন, অ্যাক্টিভিস্ট
১১৩। জয়ন্ত কুমার শাওন, অ্যাক্টিভিস্ট
১১৪। অভিমন্যু মোহন্ত, অ্যাক্টিভিস্ট
১১৫। শহিদুল ইসলাম, রাজনৈতিক কর্মী
১১৬। হাসান সিদ্দিক, শিক্ষক
১১৭। রুপক কুমার দাশ, শিক্ষার্থী
১১৮। নৃ রাহা আদ্রিজা, শিক্ষার্থী
১১৯। কুয়াশা চৌধুরী
১২০। অপু রোজারিও
১২১। অনিমেষ রায়, শিক্ষার্থী
১২২। মো. আতিক শাহরিয়ার
১২৩। শেখ শামীম
১২৪। মশিউর রহমান, শ্রমিক
১২৫। সার্থক
১২৬। শাহরিয়ার আবেদিন
১২৭। হাসান জামিল, বিপ্লবী ছাত্র–যুব আন্দোলন
১২৮। তানভীর আকন্দ, শিক্ষার্থী
১২৯। শাহজাহান সরকার, কলামিস্ট, লেখক
১৩০। পি কে রাজেশ
১৩১। আবরার ইফাজ, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩২। রজত হুদা, কবি, অ্যাক্টিভিস্ট
১৩৩। শাহাদাৎ সাধু
১৩৪। মোর্শেদুল আজাদী
১৩৫। মিশকাত মহিউদ্দিন, শিক্ষার্থী
১৩৬। কায়েস মাহমুদ, রাজনৈতিক কর্মী
১৩৭। সুমাইয়া রহমান, শিক্ষার্থী
১৩৮। নাহিদ ইসলাম, রাজনৈতিক কর্মী
১৩৯। মারজিয়া প্রভা, অ্যাক্টিভিস্ট
১৪০। দোলন প্রভা, কবি
১৪১। নিবিড় কান্তি রায়
১৪২। রিয়াদ মাহমুদ, সদস্য, ল্যাম্পপোস্ট
১৪৩। রিফাত বিন সালাম রূপম, সাংবাদিক
১৪৪। জি এইচ হাবীব
সহকারী অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৫। মিনা তাছমিন, অ্যাক্টিভিস্ট